Wellcome to National Portal

খাদ্য নিরাপদ রাখার ৫ চাবিকাঠি:

১। পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখিঃ (পরিচ্ছন্নতার প্রথম ধাপ, সাবান দিয়ে ধোব হাত; পরিচ্ছন্ন থালা-বাসন, রাখবে সুস্থ সবার জীবন)।

২। কাঁচা ও রান্না করা খাবার আলাদা রাখিঃ  (কাঁচা মাছ/মাংস, ফলমূল বা শাক-সবজী থেকে আলাদা রাখি; কাঁচা ও রান্না করা খাবার আলাদা রাখি)।

৩। সঠিক তাপমাত্রায় নির্দিষ্ট সময় ধরে খাবার রান্না করিঃ (সঠিক তাপে ভালভাবে সিদ্ধ করে খাবার রান্না করি)। 

৪। নিরাপদ তাপমাত্রায় খাদ্য সংরক্ষণ করিঃ (রান্না করা খাবার ৫ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড এর নিচে সংরক্ষণ করি এবং সংরক্ষণ করা খাবার পরিবেশনের আগে ভালভাবে গরম করি)।

৫। নিরাপদ পানি ও খাদ্য উপকরণ ব্যবহার করিঃ (নিরাপদ পানি ব্যবহার করি, ফলমূল ও শাক-সবজী নিরাপদ পানি দিয়ে ধুয়ে নেই)।

মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

এক নজরে

সাম্প্রতিক বছরসমূহের (৩ বছর) প্রধান অর্জনসমূহ:

নিরাপদ খাদ্য আইন, ২০১৩ এর উদ্দেশ্য পূরণকল্পে ২৫ অক্টোবর, ২০২০ এ ময়মনসিংহ জেলা কার্যালয় প্রতিষ্ঠার পর থেকে, মুজিববর্ষকে সামনে রেখে সারা দেশে কোভিড-১৯ এর স্বাস্থ্যবিধি অনুসরণ করে জনসচেতনতা সৃষ্টির লক্ষ্যে এ পর্যন্ত ২ টি জাতীয় নিরাপদ খাদ্য দিবস, ২টি স্কুল সেমিনার, ৪টি রেস্তোরাঁয় গ্রেডিং প্রদান, ১০টি উপজেলায় সেমিনার, ১টি উপজেলায় ক্যারাভান রোড শো, ২টি জেলা সেমিনার আয়োজন করা হয়েছে। এছাড়াও পাবলিক মিটিং, ভিডিও প্রদর্শন, মাইকিং, লিফলেট ও প্যাম্পলেট বিতরণ ইত্যাদি প্রচারমূলক কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে। বিএফএসএ কর্তৃক এ পর্যন্ত এ জেলায় ১টি মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করা হয়েছে। খাদ্য স্থাপনায় কর্মরত ১৬০ জন খাদ্য কর্মীকে প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়েছে। বিভিন্ন খাদ্য স্থাপনায় নিয়মিত মনিটরিং ও পরিদর্শন কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে। নিরাপদ খাদ্য বিষয়ে জনগণের অভিযোগ ও পরামর্শ গ্রহণের জন্য হটলাইন সেবা ৩৩৩ চালু করা হয়েছে।

সমস্যা এবং চ্যালেঞ্জসমূহ:

২০২৬ সালের মধ্যে খাদ্যের নিরাপদতা রক্ষায় সংশ্লিষ্ট জনবলের দক্ষতা উন্নয়ন, ২০২৮ সালের মধ্যে খাদ্যে ভেজাল ও দূষণ নিরসনে আন্তঃসংস্থা সমন্বয়ের মাধ্যমে প্রতিরোধ ও প্রতিকারমূলক নিরাপদ খাদ্যব্যবস্থাপনা বাস্তবায়ন। ২০৩০ সালের মধ্যে ঝুঁকিভিত্তিক খাদ্যপরিদর্শন, ফুড টেস্টিং ল্যাবরেটরিসমূহের অ্যাক্রেডিটেশন অর্জন এবং নিরাপদ খাদ্যব্যবস্থাপনা বাস্তবায়নে উৎকৃষ্ট পদ্ধতিসমূহ প্রয়োগ ও প্রবর্তন।


ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা:

২০৩০ সালের মধ্যে ঝুঁকিভিত্তিক খাদ্যপরিদর্শন, পরিবীক্ষণ ব্যবস্থা চালু করা, খাদ্য পরিদর্শন ও পরীবিক্ষণ ব্যবস্থায় মোবাইল ল্যাবরেটরির সেবা চালুর মাধ্যমে প্রাথমিকভাবে খাদ্যের বিপত্তি চিহ্নিত করা এবং ঝুঁকি নিরুপণ করা।

২০২২-২৩ অর্থবছরের সম্ভাব্য প্রধান অর্জনসমূহ:

  • • নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিতকরণে ৬০ জন খাদ্য ব্যবসায়ীদের প্রশিক্ষণ প্রদান;
  • • নিরাপদ খাদ্য বিষয়ে গৃহিনীদের সাথে ২টি সচেতনতামূলক উঠান বৈঠক আয়োজন;
  • • নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিতকরণে ০৬ টি খাদ্য নমুনা পরীক্ষার জন্য প্রেরণ;
  • • জেলাব্যাপী ৭০ টি খাদ্যস্থাপনা ও বাজার মনিটরিং এবং পরিদর্শন;
  • • ২টি খাদ্যশিল্প পরিদর্শন;
  • • ২ টি খামার/হ্যাচারী পরিদর্শন;